এল এসডি রোগের চিকিৎসা এবং প্রতিরোধ
চিকিৎসা :
• যেহেতু ভাইরাস দ্বারা এ রোগ সৃষ্টি হয় কাজেই কোন এন্টিবায়োটিক এ রোগে কোন কাজ করে না, উপরন্তু এন্টিবায়োটিক ব্যবহারের ফলে প্রাণি দুর্বল হয়ে পড়ে।
১. প্রতি ১০০ কেজি দৈহিক ওজনের জন্য: ভাইরো-এম পাউডার ১০ গ্রাম+প্যারাসিটামল ট্যাবলেট- ১ টি, নিমপাতা বাটা-১০ গ্রাম, গুড়-২০ গ্রাম এক পোয়া পানিতে একত্রে মিশ্রিত করে সকাল বিকাল দিনে ২ বার ৭দিন খাওয়াবেন।
অথবা
প্রতি ১০০ কেজি দৈহিক ওজনের জন্য: প্যারাসিটামল ট্যাবলেট- ২টি, খাবার সোডা – ২০ গ্রাম, নিমপাতা বাটা-২০ গ্রাম, গুড়-২৫ গ্রাম আধা লিটার পানিতে একত্রে মিশ্রিত করে সকাল বিকাল ১ পোয়া করে দিনে ২ বার ৭দিন খাওয়াবেন।
২. অটোহেমোথেরাপি-আক্রান্ত গরুর শিরা হতে ১০ মিলি রক্ত নিয়ে ৩ দিন পরপর ৭ দিন মাংসে ইঞ্জেকশন দিবেন।
প্রতিরোধ
• গোট পক্স ভ্যাক্সিন প্রাণীর ওজনভেদে ৩ গুণ বেশি হারে দেয়া হলে এ রোগ প্রতিরোধ হয়।
• আক্রান্ত প্রাণি সুস্থ্য হয়ে যাওয়ার পর তার শরীর থেকে রক্ত নিয়ে প্রতি ১০০ কেজি ওজনের জন্য ১০ সিসি সুস্থ্য গরুর মাংসে ৭ দিন পর পর ৩ বার প্রয়োগ করলে এ রোগ প্রতিরোধ হতে পারে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস